মিলনের আগে সঙ্গিনীর শরীর খুঁটিয়ে দেখা উচিত কেন? loos are not sex
"A blog about social networking and web design." Health Tips For All, Entertainment, News. Its Fine and Lovely.
প্
রিয়জনের সব কিছুই ভালো লাগে। সারাদিনের ক্লান্তির পরে আপনজনের ছোঁয়াই আবার পরের দিন এগিয়ে যাওয়ার রসদ জোগায়! কিন্তু, আনন্দের বদলে সেক্স যদি হয়ে দাঁড়ায় ভয়ের কারণ? কিছুক্ষণের আনন্দের জন্য যদি সারাজীবন বয়ে নিয়ে যেতে হয় খারাপ কোনও অসুখ? হতেই কিন্তু পারে! তাই, সময়মতো সাবধান হওয়া কেনও দরকার? এই প্রতিবেদনে রইল কিছু টিপস! সুরক্ষাই ভাল এটা আর নতুন কিছু নয় যে, সুরক্ষিত যৌনজীবনই সবার কাম্য। তাই ঠিকমতো সুরক্ষার বন্দোবস্ত না করলে এডস্ হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায় পুরোদস্তুর। তাই কন্ডোম ব্যবহার করাটা সব সময়েই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। কেন না, শুধু রক্ত থেকেই নয়, শরীরের তরল থেকেও এইচআইভি-র সংক্রমণ ঘটতে পারে।
তাই, সাবধান থাকতে ক্ষতি কী! বেশি মানেই ভাল নয় ইংরেজিতে একটা প্রবাদ আছে। দ্য মোর, দ্য মেরিয়ার। মানে, যত বেশি, ততই ভাল। অস্বীকার করার উপায় নেই কথাটা। কিন্তু, সমস্যা হল, সেক্সের ক্ষেত্রে এই নীতি মেনে চললে খারাপ অসুখ হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় ১০০ গুণ বেড়ে যায়! আসলে, যৌন সঙ্গী বা সঙ্গিনী একাধিক হলে এটা বোঝার তো উপায় নেই, কার যৌন অসুখ আছে! থাকলে, ঝোঁকের মাথায় ব্যাপারটা হয়ে যাওয়ার পরেই সেটা বোঝা যায়। কিন্তু, ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে যায়! তাই, সেক্সের ব্যাপারটা চেনা-জানা গণ্ডির মধ্যে রাখাটাই ভাল! অন্তত জানা থাকবে, কার সঙ্গে নিরাপদের হতে পারে ব্যাপারটা! খুঁটিয়ে দেখুন শরীর যদি অপরিচিত কারও সঙ্গে মিলন করেন, তবে তাঁর শরীরটা একটু খুঁটিয়ে দেখুন! কারও চর্মরোগ বা যৌনরোগ থাকলে তার ছাপ ত্বকে থাকবেই। শুনতে খারাপ লাগলেও তখনই সতর্ক হওয়ার পালা! আসলে শুধু স্পার্ম থেকেই নয়, সিফিলিয়া, হার্পিস বা গনোরিয়ার মতো অসুখ থেকেও সংক্রমণ হতে পারে। এই ধরনের অসুখ থাকলে যৌনাঙ্গে দাগ বা ফোঁড়া থাকে। তাই সেক্সের আগে অপরিচিত সঙ্গী বা সঙ্গিনীর শরীরটার দিকে নজর দিন। সুস্থ থাকুন! জীবনের আনন্দ নিতে গিয়ে কেন সেটা শেষ করার দিকে এগিয়ে যাবেন?
প্
রিয়জনের সব কিছুই ভালো লাগে। সারাদিনের ক্লান্তির পরে আপনজনের ছোঁয়াই আবার পরের দিন এগিয়ে যাওয়ার রসদ জোগায়! কিন্তু, আনন্দের বদলে সেক্স যদি হয়ে দাঁড়ায় ভয়ের কারণ? কিছুক্ষণের আনন্দের জন্য যদি সারাজীবন বয়ে নিয়ে যেতে হয় খারাপ কোনও অসুখ? হতেই কিন্তু পারে! তাই, সময়মতো সাবধান হওয়া কেনও দরকার? এই প্রতিবেদনে রইল কিছু টিপস! সুরক্ষাই ভাল এটা আর নতুন কিছু নয় যে, সুরক্ষিত যৌনজীবনই সবার কাম্য। তাই ঠিকমতো সুরক্ষার বন্দোবস্ত না করলে এডস্ হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায় পুরোদস্তুর। তাই কন্ডোম ব্যবহার করাটা সব সময়েই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। কেন না, শুধু রক্ত থেকেই নয়, শরীরের তরল থেকেও এইচআইভি-র সংক্রমণ ঘটতে পারে।
তাই, সাবধান থাকতে ক্ষতি কী! বেশি মানেই ভাল নয় ইংরেজিতে একটা প্রবাদ আছে। দ্য মোর, দ্য মেরিয়ার। মানে, যত বেশি, ততই ভাল। অস্বীকার করার উপায় নেই কথাটা। কিন্তু, সমস্যা হল, সেক্সের ক্ষেত্রে এই নীতি মেনে চললে খারাপ অসুখ হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় ১০০ গুণ বেড়ে যায়! আসলে, যৌন সঙ্গী বা সঙ্গিনী একাধিক হলে এটা বোঝার তো উপায় নেই, কার যৌন অসুখ আছে! থাকলে, ঝোঁকের মাথায় ব্যাপারটা হয়ে যাওয়ার পরেই সেটা বোঝা যায়। কিন্তু, ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে যায়! তাই, সেক্সের ব্যাপারটা চেনা-জানা গণ্ডির মধ্যে রাখাটাই ভাল! অন্তত জানা থাকবে, কার সঙ্গে নিরাপদের হতে পারে ব্যাপারটা! খুঁটিয়ে দেখুন শরীর যদি অপরিচিত কারও সঙ্গে মিলন করেন, তবে তাঁর শরীরটা একটু খুঁটিয়ে দেখুন! কারও চর্মরোগ বা যৌনরোগ থাকলে তার ছাপ ত্বকে থাকবেই। শুনতে খারাপ লাগলেও তখনই সতর্ক হওয়ার পালা! আসলে শুধু স্পার্ম থেকেই নয়, সিফিলিয়া, হার্পিস বা গনোরিয়ার মতো অসুখ থেকেও সংক্রমণ হতে পারে। এই ধরনের অসুখ থাকলে যৌনাঙ্গে দাগ বা ফোঁড়া থাকে। তাই সেক্সের আগে অপরিচিত সঙ্গী বা সঙ্গিনীর শরীরটার দিকে নজর দিন। সুস্থ থাকুন! জীবনের আনন্দ নিতে গিয়ে কেন সেটা শেষ করার দিকে এগিয়ে যাবেন?
Comments