যখন নিজের জীবনের নায়িকা আপনি নিজেই
"A blog about social networking and web design." Health Tips For All, Entertainment, News
নিজেকে কি কখনও সেভাবে ভালোবেসেছেন যেভাবে আপনি আপনার বয়ফ্রেন্ড অথবা হাসব্যান্ডকে ভালোবাসেন? যখন কোন মেয়েকে জিজ্ঞাসা করা হয় সে নিজেকে কতটুকু মূল্য দেয়, নিজেকে কতটুকু ভালোবাসে এর উত্তর তারা অনেকেই দিতে পারে না। কখনও কি নিজের দিকে তাকিয়ে দেখেছেন, নিজেকে অন্যের চোখে পরোখ করেছেন? সমস্যা হলো মেয়েরা কখনই এটা বুঝে না তাদেরও মানুষ হিসেবে মূল্য আছে, তারাও অনেক কিছু ডিজার্ভ করে। মেয়েদের এই মনোভাবের জন্য আমরা আমাদের সমাজকে দোষ দিতে পারি, পরিবারকে দায়ী করতে পারি। বলতে পারি আমাদের এই সমাজ মেয়েদের দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক হিসেবে দেখে, তাই মেয়েদের আত্মবিশ্বাস কমে গেছে। কারণগুলো যাই হোক না কেন মূল কথা একটাই, মেয়েরা নিজেদের মূল্য নিজেরা দিতে জানে না। অন্যকে ভালোবেসে নিজেকে সাইড নায়িকার অবস্থানে রেখে দেয় সারা জীবন। নিজের ভালো লাগা, নিজের শখ, নিজের ইচ্ছা, নিজের চাহিদা এসব ব্যাপারে উদাসীন থাকে। যা করার সব করে তার জীবনের নায়কের জন্য। এই করে নিজের আত্মমর্যাদাও বিসর্জন দিয়ে দেয়। কেন নিজেকে ভালোবাসবেন না? কেন নিজের আগে অন্যের কথা ভাববেন? জীবন তো একটাই তাই না? কেন একটু নিজেকে সময় দিবেন না? নিজেকে ভালোবাসবেন না? কেন? নিজের আত্মসম্মান বলে কি কিছু নেই আপনার? ছেলেরা যদি নিজেদের নিয়ে এতো ভাবতে পারে আপনারও পারা উচিত। জানি অনেকেই তা পারে না, হয়তো নিজের ভিতর থেকে আসে না তারপরও চেষ্টা করতে হবে। আর এরজন্য আগে নিজেকে ভালোবাসার সিদ্ধান্ত নিতে হবে। যখন সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলবেন তখন মনও সেভাবে কাজ করা শুরু করবে এবং আস্তে আস্তে সেসব ব্যাপারগুলো আপনার মাঝে জন্ম নিতে থাকবে যার কারণে আপনি সবার আগে নিজেকে প্রাধান্য দিবেন, নিজেকে ভালোবাসবেন। প্রতিদিন কিছু কাজের মাধ্যমে আপনি আপনার নিজের প্রতি ভালো লাগাটা গড়ে তুলতে পারেন। সকালটা শুরু করুন নিজেকে দিয়েঃ সকালে ঘুম ভাঙার পর যখন কিছুক্ষণ শুয়ে থাকেন তখন নিজের ভালো লাগার কথাগুলো চিন্তা করুন। যারা আপনাকে ভালোবাসে তাঁদের কথা চিন্তা করুন। সারাদিনে নিজের জন্য কখন সময় দিবেন সেটা ঠিক করে ফেলুন মনে মনে, সে সময় নিজের ভালো লাগার কোন কাজটি করবেন তাও ঠিক করে ফেলুন। আয়নায় নিজেকে দেখুনঃ আয়নার দিকে তাকিয়ে নিজের চোখে চোখ রেখে বলুন ভালোবাসি তোমায়। ব্যাপারটা যদি খুব হাস্যকর লাগে তাও করুন। যতক্ষণ না পর্যন্ত আপনি নিজের ভিতর সেই অনুভূতিটা অনুভব করতে পারছেন। নিজেকে সাজিয়ে তুলুন নিজের মনের মতো করে। ঘুরে দাঁড়ানঃ জীবনে যত কষ্ট, খারাপ ব্যবহার, নিজের প্রতি অত্যাচার যাই করে থাকুন না কেন এখন সেগুলো বন্ধ করুন। অনেক তো হয়েছে আর কতো? নিজের মনের সব নেতিবাচক অনুভূতিগুলোকে বলুন অনেক সময় ব্যয় করেছি তোমাদের সাথে, এখন সময় নিজেকে বদলানোর, ঘুরে দাঁড়িয়েছি আমি এবং জানি আমি অসম্ভব রকমের ভালো থাকব। নিজে নিজেকে বুঝানঃ সকালে অন্য সব কাজ শুরু করার আগে শান্ত হয়ে একটু দাঁড়ান। নিজের বুকের উপর হাতে রেখে বলুন আশা করি সারাদিন ভালো কাটবে। কোন ঝামেলা হবে না, নিজেকে কষ্ট দিব না। এতে নিজের উপর আত্মবিশ্বাস বেড়ে যাবে। নিজের প্রশংসা করুনঃ দিনের শেষে এমন কিছু ভাবুন যে কারণে আপনি নিজের প্রতি গর্ব অনুভব করেন। নিজেকে নিজে বাহবা দেন। এতে নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়বে। এরপর যখনই মনে হবে আপনি কোন কিছু ডিজার্ভ করেন না তখন ঠাণ্ডা মাথায় আবার চিন্তা করেন। কেন না? মানুষ তো আপনি নাকি? সব মানুষের অধিকার আছে ভালো থাকার। ভালোবাসা পাওয়ার।
নিজেকে কি কখনও সেভাবে ভালোবেসেছেন যেভাবে আপনি আপনার বয়ফ্রেন্ড অথবা হাসব্যান্ডকে ভালোবাসেন? যখন কোন মেয়েকে জিজ্ঞাসা করা হয় সে নিজেকে কতটুকু মূল্য দেয়, নিজেকে কতটুকু ভালোবাসে এর উত্তর তারা অনেকেই দিতে পারে না। কখনও কি নিজের দিকে তাকিয়ে দেখেছেন, নিজেকে অন্যের চোখে পরোখ করেছেন? সমস্যা হলো মেয়েরা কখনই এটা বুঝে না তাদেরও মানুষ হিসেবে মূল্য আছে, তারাও অনেক কিছু ডিজার্ভ করে। মেয়েদের এই মনোভাবের জন্য আমরা আমাদের সমাজকে দোষ দিতে পারি, পরিবারকে দায়ী করতে পারি। বলতে পারি আমাদের এই সমাজ মেয়েদের দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক হিসেবে দেখে, তাই মেয়েদের আত্মবিশ্বাস কমে গেছে। কারণগুলো যাই হোক না কেন মূল কথা একটাই, মেয়েরা নিজেদের মূল্য নিজেরা দিতে জানে না। অন্যকে ভালোবেসে নিজেকে সাইড নায়িকার অবস্থানে রেখে দেয় সারা জীবন। নিজের ভালো লাগা, নিজের শখ, নিজের ইচ্ছা, নিজের চাহিদা এসব ব্যাপারে উদাসীন থাকে। যা করার সব করে তার জীবনের নায়কের জন্য। এই করে নিজের আত্মমর্যাদাও বিসর্জন দিয়ে দেয়। কেন নিজেকে ভালোবাসবেন না? কেন নিজের আগে অন্যের কথা ভাববেন? জীবন তো একটাই তাই না? কেন একটু নিজেকে সময় দিবেন না? নিজেকে ভালোবাসবেন না? কেন? নিজের আত্মসম্মান বলে কি কিছু নেই আপনার? ছেলেরা যদি নিজেদের নিয়ে এতো ভাবতে পারে আপনারও পারা উচিত। জানি অনেকেই তা পারে না, হয়তো নিজের ভিতর থেকে আসে না তারপরও চেষ্টা করতে হবে। আর এরজন্য আগে নিজেকে ভালোবাসার সিদ্ধান্ত নিতে হবে। যখন সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলবেন তখন মনও সেভাবে কাজ করা শুরু করবে এবং আস্তে আস্তে সেসব ব্যাপারগুলো আপনার মাঝে জন্ম নিতে থাকবে যার কারণে আপনি সবার আগে নিজেকে প্রাধান্য দিবেন, নিজেকে ভালোবাসবেন। প্রতিদিন কিছু কাজের মাধ্যমে আপনি আপনার নিজের প্রতি ভালো লাগাটা গড়ে তুলতে পারেন। সকালটা শুরু করুন নিজেকে দিয়েঃ সকালে ঘুম ভাঙার পর যখন কিছুক্ষণ শুয়ে থাকেন তখন নিজের ভালো লাগার কথাগুলো চিন্তা করুন। যারা আপনাকে ভালোবাসে তাঁদের কথা চিন্তা করুন। সারাদিনে নিজের জন্য কখন সময় দিবেন সেটা ঠিক করে ফেলুন মনে মনে, সে সময় নিজের ভালো লাগার কোন কাজটি করবেন তাও ঠিক করে ফেলুন। আয়নায় নিজেকে দেখুনঃ আয়নার দিকে তাকিয়ে নিজের চোখে চোখ রেখে বলুন ভালোবাসি তোমায়। ব্যাপারটা যদি খুব হাস্যকর লাগে তাও করুন। যতক্ষণ না পর্যন্ত আপনি নিজের ভিতর সেই অনুভূতিটা অনুভব করতে পারছেন। নিজেকে সাজিয়ে তুলুন নিজের মনের মতো করে। ঘুরে দাঁড়ানঃ জীবনে যত কষ্ট, খারাপ ব্যবহার, নিজের প্রতি অত্যাচার যাই করে থাকুন না কেন এখন সেগুলো বন্ধ করুন। অনেক তো হয়েছে আর কতো? নিজের মনের সব নেতিবাচক অনুভূতিগুলোকে বলুন অনেক সময় ব্যয় করেছি তোমাদের সাথে, এখন সময় নিজেকে বদলানোর, ঘুরে দাঁড়িয়েছি আমি এবং জানি আমি অসম্ভব রকমের ভালো থাকব। নিজে নিজেকে বুঝানঃ সকালে অন্য সব কাজ শুরু করার আগে শান্ত হয়ে একটু দাঁড়ান। নিজের বুকের উপর হাতে রেখে বলুন আশা করি সারাদিন ভালো কাটবে। কোন ঝামেলা হবে না, নিজেকে কষ্ট দিব না। এতে নিজের উপর আত্মবিশ্বাস বেড়ে যাবে। নিজের প্রশংসা করুনঃ দিনের শেষে এমন কিছু ভাবুন যে কারণে আপনি নিজের প্রতি গর্ব অনুভব করেন। নিজেকে নিজে বাহবা দেন। এতে নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়বে। এরপর যখনই মনে হবে আপনি কোন কিছু ডিজার্ভ করেন না তখন ঠাণ্ডা মাথায় আবার চিন্তা করেন। কেন না? মানুষ তো আপনি নাকি? সব মানুষের অধিকার আছে ভালো থাকার। ভালোবাসা পাওয়ার।
Comments